বিজ্ঞান ব্লগে লেখা দেওয়ার নিয়ম

  • প্রথমে, আমাদের নিচের নীতিমালা পড়ে ফেলুন।
  • লেখা পাঠাতে আপনার লেখা গুগল ডকে লিখে পাঠান এখান থেকে
  • পাশাপাশি এই লিঙ্ক দিয়ে আমাদের সাইটে অবদানকারী হিসেবে যোগ দিন। আপনার লেখা পাওয়ার পর এই তথ্যের ভিত্তিতে আপনাকে ওয়েবসাইটে অবদানকারী হিসেবে নিবন্ধিত করা হবে।
  • আমাদের একজন সম্পাদক আপনার লেখায় কোন সংযোজন-পরিমার্জন থাকলে তা নিয়ে যোগাযোগ করবেন।
  • সংযোজন-পরিমার্জনের পর আপনার লেখা প্রকাশিত হবে।

নিচের নীতিমালার সাথে একমত পোষণকারী যে কেউই বিজ্ঞান ব্লগে অবদান রাখতে পারবেন।
  • বিজ্ঞান ব্লগ একটি বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রুপ ব্লগ।
  • বিজ্ঞান ব্লগের মূল আগ্রহ সহজ বাংলায় বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ। এছাড়া বাংলাদেশে বিজ্ঞান শিক্ষা, বিজ্ঞান মনষ্কতা তৈরি, বিজ্ঞান আন্দোলন ইত্যাদি বিষয়ে বিজ্ঞান ব্লগ ভূমিকা রাখতে চায়।
  • ধর্ম বা রাজনীতি বিষয়ক পোস্ট এখানে দেয়া যাবে না।
  • বিজ্ঞানের সাহায্যে ধর্মকে প্রমাণ কিংবা অপ্রমাণ মূলক পোস্ট দেয়া যাবে না।
  • কপিরাইট উন্মুক্ত নয় এমন কোন লেখা কপি-পেস্ট করে এখানে দেয়া যাবে না।
  • লেখায় অবশ্যই নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র উল্লেখ করতে হবে।
  • লেখার আকার অবশ্যই ন্যূনতম ৮০০ শব্দ হতে হবে।
  • লেখার বানান ভুল ঠিক করার জন্য সতর্ক থাকতে হবে।

লেখক হতে চাইলে

বিজ্ঞান ব্লগের নীতিমালার সাথে একমত? তাহলে মাত্র এক মিনিটের মধ্যে বিজ্ঞানব্লগে সদস্যতা নিবন্ধন করে ফেলুন এবং লেখা জমা দিন

সম্মানী নীতিমালা

সম্প্রতি সীমিত পরিসরে ফিচার লেখকদের সম্মানী দেয়া হচ্ছে। ফিচার লেখক হিসেবে বিজ্ঞান ব্লগের লেখকদলে যোগ দেয়ার জন্য ইমেইল করুন: admin@bigganblog.org

পাঠশালা

আমরা অনেকেই আছি যারা বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি করতে চাই কিন্তু শুরুটা করবো কিভাবে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। কিংবা নিয়মিত বিজ্ঞান নিয়ে লিখলেও নিজেদের লেখার আরো উন্নতি করার জন্যে এ বিষয়ে দিকনির্দেশনার খোঁজে আছি। লেখালেখি একটা সৃজনশীল কাজ। কীভাবে লিখতে হয় সেটার কোন নিয়ম আসলে নাই। কিন্তু নতুন যারা লিখতে চায় তারা অনেক সময় বুঝতে পারে না কিভাবে শুরু করবে। তাদেরকে সাহায্য করার উদ্দেশ্যে এই সংক্ষিপ্ত গাইড-লাইনটি

আব্দুল্লাহ আল-মুতী
বাংলাতে সর্বসাধারণের জন্য সহজবোধ্য ভাষায় বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি করেছেন আব্দুল্লাহ আল-মুতী। তিনি লেখালেখি শুরু করেন ছাত্রজীবন থেকেই। বিজ্ঞানের জটিল, সূক্ষ্ম বিষয়কে সহজ ভাষায় সর্বজনবোধ্য করে তোলার জন্য তার দক্ষতা ও সাফল্য ছিল তুলনাহীন। তাঁর প্রকাশিত বিজ্ঞান ও শিক্ষা বিষয়ক মৌলিক গ্রন্থের সংখ্যা ২৭, অনুদিত গ্রন্থের সংখ্যা ১০, সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ১০।  বিজ্ঞান নিয়ে লেখা কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে রয়েছে তাঁর বেশ কিছু প্রবন্ধ। পড়ুন তাঁর বিজ্ঞান নিয়ে লেখা তেমন কঠিন নয় প্রবন্ধটি।

ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী
ডক্টর ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞান লেখক। তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা: সবার জন্য জ্যোতির্বিদ্যা, দূর আকাশের হাতছানি, অপূর্ব এই মহাবিশ্ব, মহাকাশের কথা, ন্যানো, অংকের হেঁয়ালি ও আমার মেজোকাকুর গল্প, জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান পরিচিতি এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান শব্দকোষ। মাসিক বিজ্ঞান পত্রিকা জিরো টু ইনফিনিটি এবং বিজ্ঞান সংগঠন বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি-র মাধ্যমে বাংলাদেশের চলমান বিজ্ঞান আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। পড়ুন তাঁর বিজ্ঞান-লেখা কেন ও কীভাবে  প্রবন্ধটি।