photo of guy fawkes mask with red flower on top on hand

উগো চাভেজ কি পরিকল্পিতভাবে ক্যান্সার সংক্রমণের শিকার? ক্যান্সার কি সংক্রামক হতে পারে?

লেখাটি বিভাগে প্রকাশিত

ভেনিজুয়েলার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি দাবি করেছিলেন যে তাকে পরিকল্পিতভাবে ক্যান্সার আক্রান্ত করা হয়েছে। তাসমানিয়ান ডেভিল নামক একধরনে প্রাণীর ক্যান্সার সংক্রমণ গবেষক ক্যাথেরিন বেলভ বলছেন, এধরণের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম, কিন্তু একেবারে অসম্ভব নয়!

মূলঃ মারিস্যা ফেসেনডেন
অনুবাদঃ সাদিয়া মুসাররাত এবং খান তানজীদ ওসমান

আমাদের কথাঃ
খুবই কৌতুহলকর এই বৈজ্ঞানিক সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়েছিল Scientific American জার্নালে। উগো চাভেজের মৃত্যুপরবতর্ী রাজনীতি, এবং ভেনেজুয়েলার ভবিষ্যৎ নিয়ে দুনিয়াজুড়ে বহু প্রবন্ধ, লেখা, সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছে। সংগ্রামে ভরা রাজনৈতিক জীবনে যেমন সুনাম এবং সমালোচলনা দুইই কামিয়েছেন, তেমনি বেঁচে থাকতেই বহু বিতর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। মৃত্যুও বিতর্কের পিছু ছাড়েনি। ২০১১ সালে ক্যান্সার সনাক্ত হওয়ার পর দাবি করছিলেন তার দেহে উদ্দেশ্যমূলকভাবে শত্রুরা ক্যান্সার ছড়িয়েছে। এমন সম্ভাবনা বৈজ্ঞানিকভাবে কতটুকু সম্ভব সেটা খতিয়ে দেখছে Scientific American এই সাক্ষাৎকারে। লেখাটিতে কিছু বৈজ্ঞানিক শব্দ ইংরেজীতেই রাখা হয়েছে বোঝার সুবিধা এবং বহুল ব্যাবহারের জন্য। কিছু কিছু শব্দের পরে ছোট করে নোট ও ব্র্যাকেট দিয়ে যুক্ত করা হয়েছে যা মূল লেখায় ছিলনা। ছবিগুলিও মূল লেখায় নেই।

মূল লেখাঃ
ভেনেজুয়েলার কর্মকর্তারা এই সপ্তাহে (যে সপ্তাহে উগো চাভেজ মারা গেলেন) ঘোষণা দিয়েছেন যে প্রেসিডেন্ট উগো জাভেজের দেহে শত্রুরা পরিকল্পিতভেবে ক্যান্সার সংক্রমণ করিয়েছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখবেন। চাভেজ, গত ২ বছর ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধ করে গত ৫ই মার্চ মৃত্যুবরণ করেন; তবে তাঁর মৃত্যুর কারণ ছিল হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া।

২০১১ সালে যখন প্রাক্তন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট প্রথম একধরনের গোপন (ক্যান্সারের ধরণ উন্মুক্ত করেননি কর্মকর্তারা) ক্যানসারে আক্রান্ত হিসেবে সনাক্ত হয়েছিলেন, তখন তিনি ধারণা করেছিলেন যে হয়তো তাঁর শত্রুরা তাঁকে এই মরনঘাতি রোগটি দিয়েছে। তখনকার সময়ের CNN News Stories এর খবর অনুযায়ী, চাভেজ এও সন্দেহ করেছিলেন যে মাকর্িন গোয়েন্দারা কোন ধরনের প্রযুক্তির সন্ধান পেয়েছেন যা দিয়ে কারো দেহে ক্যান্সার উৎপাদন চাগিয়ে দেয়া যায়। US State Department থেকে এই অভিযোগকে ‘অবাস্তব’ বলা হয়েছে।

মানুষে ক্যান্সার সংক্রমণ সম্ভব- এই তত্বটা জীববৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ অসম্ভব নয়, কিন্তু এর সম্ভাবনা কম। একটি সুস্থ ইমিউন সিস্টেম (দেহের রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা) ক্যান্সার কোষ সহ শরীরে যেকোন বহর্িভূত কোষকেই আক্রমণ করবে। মাত্র তিন ধরনের ‘সংক্রামক ক্যান্সার’ খুঁজে পাওয়া গেছে, এবং এর সবগুলোই প্রাইমেট গোত্র বহর্িভূত প্রাণীতে ঘটে (মানুষ প্রাইমেট গোত্রের প্রাণী)।

এই বিষয়ে সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের Comparative Genomics এর অধ্যাপক ক্যাথেরিন বেলভের সঙ্গে কথা বলেছে Scientific American, যিনি তাসমানিয়ার ডেভিল (এক ধরনের কুকুরের মত দেখতে বন্য প্রাণী) এর মুখের টিউমার রোগ নিয়ে গবেষণা করেন। এখানে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন কেন ‘সংক্রামক ক্যান্সার’ দূর্লভ এবং কথা বলেছেন ক্যান্সার একজনের কাছ থেকে আরেকজনে ছড়াতে পারে কিনা এসব বিষয়ে।

সাক্ষাৎকার

সংক্রামক ক্যান্সার কোনগুলি?
আপনারা হয়তো জানেন মানুষ ক্যান্সার সৃষ্টিকারী Human papillomavirus (HPV) মত বিভিন্ন ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে (মেয়েদের জড়ায়ু এবং যোনীদ্বারে এবং পুরুষের ক্যান্সার তৈরি করে HPV ভাইরাস)। পরিবেশগত নানা কারন, যেমন- ধূমপানের ধোঁয়া এবং ক্ষতিকর বিকিরণের সংস্পর্শে আসা ইত্যাদির ফলেও ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে মানুষের। কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে সংক্রামক বা ছড়াতে পারে এমন মানব-ক্যান্সারের উদাহরণ আমাদের কাছে নেই।

কুকুরের মধ্যে একধরনের সংক্রামক ক্যান্সার দেখা যায়। এটি একটি যৌন-সংক্রামক ব্যাধি যার নাম ক্যানাইন Canine Transmissible Venereal Tumor (CTVT)। সেইসঙ্গে, তাসমানিয়ান ডেভিলদেরও মুখের একরকম টিউমারের রোগও আছে – যেটা নিয়ে আমি কাজ করি। তাসমানিয়ান ডেভিলদের ক্যান্সার প্রাণীগুলোর মুখগহ্বর এবং চোয়ালের চারপাশে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করে। যখন তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে (এই প্রানিগুলো প্রায়ই মারামারি করে থাকে) এবং কামড়ে দেয়, তখন ক্যান্সার আক্রান্ত প্রানীটি থেকে অন্য প্রাণীর ক্ষতের মধ্যে ক্যন্সার কোষগুলো বসে যায়।

তাসমানিয়ান ডেভিলদের এই টিউমার আর কুকুরের CTVT, উভয় ক্ষেত্রেই উদ্ভুত টিউমার শুধুমাত্র ওই প্রজাতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। প্রাণীগুলোর মধ্যে জিনগত বৈচিত্রের অভাব দেখা যায়, ফলে অনুমান করা হয় যে এধরনের ক্যান্সার শুধুমাত্র জিনগতভাবে অনুরূপ প্রাণীদের মধ্যেই ছড়ায়।

বৈচিত্রের অভাব কিভাবে প্রাণী থেকে প্রাণীতে ক্যান্সার সংক্রামণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে?

ক্যান্সার সাধারনত জিনগতভাবে খুব কাছাকাছি প্রাণীদের মধ্যে এবং একই রকম টিউমারে ছড়ায়। ইমিউন সিস্টেম এসব ক্যান্সার কোষকে ‘দেখতে’ পায় না, ফলে কোন প্রতিরোধও গড়ে তোলে না। ফলস্বরূপ প্রাণীটি মারা না যাওয়া পর্যন্ত ক্যান্সার ছড়াতেই থাকে।

সময়ের সাথে তাসমানিয়ান ডেভিলদের মুখের টিউমার এমন প্রাণীর মুখোমুখিও হয়েছে যাদের সাথে জিনগতভাবে মিল নেই। ক্যান্সার কোষ-পৃষ্ঠের কিছু অণুকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করার কিছু কৌশল বের করছে যাতে অণুগুলি কম তৈরী হয়- এটা জিনগতভাবে ভিন্ন প্রাণীদের দেহের ইমিউন সিস্টেমের জন্য একরকম চিহ্নিতকরণ উপাদান বা flag। এই flag আসলে একটি Major Histocompatability Complex (কোষের সাথে যুক্ত একগুচ্ছ অণু যারা প্রতিরোধক কোষ বা ইমিউন সেলের সাথে যোগাযোগ নিয়ন্ত্রন করে) এর অন্তর্ভুক্ত- এদেরকে বলা হয় MHC অণু। কোষ-পৃষ্ঠের এই বিশেষ অণুগুলি না থাকলে ক্যান্সার ইমিউন সিস্টেমের রাডারের নিচেই ঘুরে বেড়াতে পারে এবং এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে ছড়িয়ে বেড়ায়।

তাহলে কি ইমিউন সিস্টেম শুধুমাত্র ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়াকেই সনাক্ত করে না – বরং এটি অজানা বা সন্দেহজনক কোষের আগমনের ওপরও নজরদারি করে?

(হ্যা) এমনকি আপনার নিজের শরীরের কোষও আপনার জন্য বিপদজনক হতে পারে। ক্যান্সার হলো কোষের একরকম মিউটেশান মাত্র। আমাদের ইমিউন সিস্টেম ক্যান্সার কোষকে দমনের জন্য পর্যবেক্ষণ এবং অনুসন্ধান করে। যখনি তারা কোন ক্যন্সার-সম্ভাবী কোষ দেখতে পায়, সেটাকে মেরে ফেলে। তাই যদিও ক্যন্সার কোষ প্রায়ই আমাদের দেহে আসে বা তৈরি হতে পারে, তারপরও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা তা বুঝতে পারিনা।

সংক্রামক ক্যন্সার মানুষের মধ্যে কেন পাওয়া যায়না বা তৈরি হয়নি?

অন্যতম প্রধান কারন হচ্ছে আমাদের জিনগত বৈচিত্র । কোন একটি জনগোষ্ঠীতে যখন খুব বেশি জিনগত বৈচিত্র্য থাকে তখন আমি যেই flag এর কথা বলছিলাম, তার খুবই ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা পদ আমাদের শরীরে কাজ করে। সেজন্য যখন কোনো ভিন্ন রকম কোষ আমাদের ভেতরে প্রবেশ করে – সেটার flag গুলোর বিন্যাস আমাদের থেকে ভিন্ন হয়, ফলে ইমিউন কোষ সেটাকে ধ্বংস করে ফেলে।

সেই জন্য আপনার যখন কোন অঙ্গ প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন পড়ে তখন খুব কাছের আত্মীয়ের সন্ধান করে থাকেন। তাদের মধ্যে একইরকম বা অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ flag থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে (যাতে আমাদের ইমিউন সিস্টেম নতুন প্রতিস্থাপিত অঙ্গকে সহজে গ্রহন করতে পারে)। তারপরেও সেখানে কিছু flag এর বিন্যাসের পার্থক্য থাকে যার কারনে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সময় রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দমন করে রাখে এমন (immunosuppressant) ওষুধ দেয়া হয়।

এমন কিছু বিরল ঘটনার উদাহরণ আমাদের জানা আছে যেখানে ক্যান্সার এক জন মানুষ থেকে আরেক জনে সংক্রমিত হয়েছে। এমন কিছু উদাহরণের বর্ণনা দেবেন কি ?

যেমন, মা তার ভ্রুনের মধ্যে ক্যান্সার অতিবাহিত করতে পারে- উদাহরণস্বরূপ, মেলানোমার (ত্বকের ক্যান্সার) মত জিনিস মা থেকে ভ্রূণে অতিবাহিত হতে দেখা গিয়েছে।

আবার, অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সময়, দাতার যদি ক্যান্সার থাকে- তবে গ্রহীতার মধ্যেও তা সঞ্চারিত হবার সম্ভাবনা থাকে। এখানেও মেলানোমা একটি পরিষ্কার উদাহরণ হতে পারে। কারো ছোট আকারের মেলানোমা সে বুঝে ওঠার আগেই metastasize (অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে এমন ক্যান্সারের ধরন) করে অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের বেলায় গ্রহীতা মেলানোমায় আক্রান্ত হতে পারে।

ব্লাড ট্রান্সফিউশানের বা রক্ত-প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে কি ক্যান্সার ছড়ানো সম্ভব?

আমি মনে করি, এটা হতে পারে যদি সঞ্চারিত রক্তের মধ্যে ক্যান্সার কোষ থাকে। কিন্তু সাধারনত ক্যান্সার কোষগুলো আপনার দেহে বিদেশী-কোষ বা অজ্ঞাত হিসেবে ধরা পড়বে এবং খুব সম্ভবত আমাদের ইমিউন সিস্টেম সেটার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। কিন্তু যদি কোনো উপায়ে এই ক্যান্সার কোষ আপনার ইমিউন সিস্টেমের নজরদারি এড়াতে পারে- হোক সেটা জিনগত ভাবে আপনার কোষের মত একরকম হওয়ার কারনে অথবা নিজেদের মধ্যে এমন কোন পরিবর্তন আনার মাধ্যমে যাতে ইমিউন সিস্টেম ক্যান্সার কোষকে চিনতে না পারে- তবে রক্তের মাধ্যমে ক্যান্সার ছড়ানো সম্ভব।

অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সময় রোগীকে immunosuppressed (ইমিউন সিস্টেমকে দমন করে রাখা) করা হয়, দেহকে নতুন অঙ্গটি গ্রহন করতে সহায়তা করার জন্য। যদি কেউ immunosuppressant ওষুধ নিয়ে থাকে এবং তার শরীরে রক্ত প্রতিস্থাপন করা হয় তাহলে তার সংক্রামক ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায় ।

ইঞ্জেকশানের মাধ্যমে ক্যান্সার সেল শরীরে প্রবেশ করিয়ে কি কাউকে ক্যান্সারে আক্রান্ত করা সম্ভব?

একটি কেইস আছে যেখানে অপারেশান করার সময় সার্জনের এক জায়গায় কেটে যায় এবং পরবর্তীতে ওই কেটে যাওয়া জায়গায় ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়। ফলে যুক্তিযুক্তভাবেই ধারনা করা হয় যে ক্যান্সার কোষগুলোর সংস্পর্শে আসার ফলেই তা তার চামড়ায় বাসা বাঁধতে শুরু করে।

কিন্তু খুব সহজেই কেউ ক্যন্সারে আক্রান্ত হয় না। এগুলো খুব বিরল উদাহরণ। আমি অবগত আছি, এমন লেখাও খুঁজে পাওয়া যায় যেখানে দেখানো হয়েছে- ক্যান্সার মানুষের মধ্যে ছড়ানো হয়েছে এবং মানুষ এভাবে রোগাক্রান্তও হয়েছে। কিন্তু এইরকম ঘটনায় মানুষগুলি হল কাছের আত্মীয়। নাহলে ইমিউন সিস্টেম বাইরের বা বিদেশী কোষগুলিকে মেরে ফেলত।

কাউকে সরাসরি ক্যান্সার না দিয়ে বরং তাকে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী অবস্থা বা পরিবেশের সম্মুখীন করে কি কারো ওপর ক্যান্সার চাগিয়ে দেয়া (induce) সম্ভব?

আমি মনে করি, এটা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, আমরা জানি যে ভাইরাস ক্যান্সার তৈরি করতে পারে। আপনি যদি এটা নিশ্চিত করতে পারেন যে, কোন মানুষ- ক্যান্সার তৈরি করে এমন ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হবে- তবে সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। একই ব্যাপার বিকিরণ, অ্যাসবেসটস এবং অন্যান্য carcinogen (ক্যান্সার তৈরি করতে পারে এমন পদার্থ) এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

আমি কল্পনাও করতে পারিনা যে কেউ কাউকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ক্যান্সার দিতে পারে। কী ভয়ানক ব্যাপার! এই কথোপকথন আগে কখনও এমন চিন্তাই করিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমি মনে করি মানুষের একটি অদ্ভুত ক্ষমতা আছে একে অন্যের ওপর ভয়াবহ কিছু কান্ড করার। আমি বলতে পারিনা এমনটা আসম্ভব, কিন্তু এটুকু বলতে পারি যে এমনটা হবার সম্ভাবনা খুব কম।

[লেখাটি সচলায়তনেও প্রকাশিত]

লেখাটি 344-বার পড়া হয়েছে।

ই-মেইলে গ্রাহক হয়ে যান

আপনার ই-মেইলে চলে যাবে নতুন প্রকাশিত লেখার খবর। দৈনিকের বদলে সাপ্তাহিক বা মাসিক ডাইজেস্ট হিসেবেও পরিবর্তন করতে পারেন সাবস্ক্রাইবের পর ।

Join 908 other subscribers