যেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে ছবিগুলো তোলা হয়েছেঃ
টেলিস্কোপঃ করোনাডো পি.এস.টি (Coronado PST)। এই টেলিস্কোপটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল যে এতে হাইড্রোজেন আলফা(৬৫৬.৩ ন্যানোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্য) ফিল্টার লাগানো আছে যার মাধ্যমে আমরা সূর্যের ক্রমোস্ফিয়ার কে পর্যবেক্ষণ করতে পারি।টেলিস্কোপটির ব্যাস ৪০ মি.মি.।
ক্যামেরাঃ Canon powershot A3100IS
অক্ষাংশঃ ২৩ ডিগ্রি ৪২.৪৪০ মিনিট উত্তর / দ্রাঘিমাংশঃ ৯০ ডিগ্রি ২৯.৫১৯ মিনিট পূর্ব । ঢাকা, বাংলাদেশ।
এপ্রিল,২০১১-
মার্চ,২০১১-
নভেম্বর,২০১০-
অক্টোবর,২০১০-
সেপ্টেম্বর,২০১০-
-লেখকঃ তারিফ রশিদ শান্ত
This is just amazing. I loved the photos. They are very clear, though you shot them with a point& shoot.
Really nice work. Keep it up please and let us know.
Thank you Mostak da. I believe I will be able to take more good and high quality picture. Just need a good camera and time.
very good 🙂
বাংলাতে আপনার লেখা পড়ে খুব আরাম লাগছে। লেখা চালায় যান। একটা পোস্ট দেয়ার অনুরোধ; শিরোনাম হতে পারে এমন:
ঘরেই বানান আপনার টেলিস্কোপ।
ধন্যবাদ। আপনার অনুরোধ অবশ্যই রাখা হবে।
ছবিগুলো খুবই সুন্দর। মার্চ-এপ্রিল ২০১১ তে দেখা যাচ্ছে সবচাইতে বেশি পর্যবেক্ষণ। লোটন ভাই যেমন বলেছেন, বাংলাতে পড়ে খুবই আরাম লাগছে। চমৎকার!
ধন্যবাদ আরাফাত ভাই। তার কারণ ছিল। সেই সময়গুলোতে সৌর সক্রিয়তা কিছুটা বেড়েছিলো। তাই আমার সক্রিয়তাও তার সাথে সাথে বেড়েছিলো। এবারকার সৌরচক্র২৪ আমাদের মাঝে মাঝে হতাশ করছে আবার হঠাৎ করে বিস্ময়ে অভিভূতও করছে। কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের সোলার ফ্লেয়ার বা সৌর বিস্ফোরণ আমাকে রেডিও টেলিস্কোপ নিয়ে কাজ করার দিকে ধাবিত করেছে। সে সম্পর্কে আমি পরে লিখবো।
প্রতিটা ছবিতে তারিখ দেয়া আছে। তীর চিহ্ন দিয়ে প্রতিটা ছবিতে কলঙ্কগুলো দেখানো হয়েছে। দেয়া হয়েছে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির নাম। এক দুই দিন বা একসপ্তাহ না, টানা ছয় মাস। ছবিগুলোর সন্ধানে প্রতিদিনই টেলিস্কোপ দিয়ে নিয়মিত চোখ রাখতে হয়েছে সূর্যের দিকে। ছবি তোলার পর ছবির রঙ ঠিক করতে হয়েছে যাতে সৌরকলঙ্কগুলো বোঝা যায়।
কল্পনাতীত।