<
p style=”text-align: justify”>আমাদের জীবন শুরু হয় কান্না দিয়ে। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের প্রায় সমস্ত উপলক্ষে জড়িয়ে আছে কান্না। কখনো আমরা কাঁদি বিষাদে, কখনো বা তা আনন্দ অশ্রু হয়ে ঝরে। এছাড়া পেঁয়াজ কাটার সময়ও আমাদের চোখ থেকে জলপপ্রাতের মতো পানি পড়ে!
কান্না নিয়ে কত গল্পগাথা, কত কবিতা,কত গান … কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি আমরা কিভাবে কাঁদি? কেন কাঁদি?
পেঁয়াজ কান্নার সাথে আনন্দে কান্না বা বিষাদে কান্নার কি পার্থক্য? এইসব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা নিয়েই এই লেখাটি।
কান্না হচ্ছে আবেগের প্রতি সাড়া দিয়ে চোখ দিয়ে জল পড়া। চোখের উপরের পাতায় থাকে অশ্রুগ্রন্থি (tear gland or lacrimal gland)। এখানে অশ্রুর উৎপত্তি। চোখের উপরের অংশের কর্নিয়া এবং শ্বেততন্তুতে থাকে অনেকগুলো ছোট ছোট অশ্রুনালী( tear ducts)। এই নালী পথে অশ্রু পুরো চোখে ছড়িয়ে যায়। এভাবে অশ্রু চোখকে আর্দ্র রাখে। অশ্রনালী ছড়িয়ে থাকে নাসাগহ্বরেও। যখন কোনো শক্তিশালী আবেগ আমাদের নাড়া দেয় অর্থাৎ আবেগের বিস্ফোরণ ঘটে তখন চোখ দিয়ে তো অঝোরে জল ঝরেই, নাক দিয়েও ঝরে। একেই বলে “নাকের জলে চোখের জলে এক হওয়া”!
ভালো কাঁদতে পারা বা না পারা মনোশারীরিক কোনো মেধার স্বাক্ষর বহন করে কিনা, সংস্কৃতি এবং লিঙ্গভেদে কান্নার ধরন আলাদা কিনা মনোবিজ্ঞীরা এইসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য গবেষণা শুরু করেছেন। তাদের গবেষণা আমাদের সমাজবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান এবং স্নায়ুবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে কান্নাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
অবশ্যই নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি কাঁদেন। জার্মান সোসাইটি অব অপথ্যালমোলজির এক গবেষণায় দেখা গেছে বছরে নারীরা গড়ে ৩০ থেকে ৬৪ বার আর পুরুষেরা গড়ে ৬ থেকে ১৭ বার কাঁদেন। শব্দ করে কান্নার ক্ষেত্রে নারীদের হার ৬৫%। পুরুষরা এদিক থেকে একেবারেই পিছিয়ে! মাত্র ৬% পুরুষ শব্দ করে কাঁদেন ।
<
p style=”text-align: justify”>প্রশ্ন হচ্ছে কেন এমন হয়?
শারীরতাত্ত্বিক দিক থেকে বলতে গেলে পুরুষের শরীরে থাকা টেস্টোস্টেরণ হরমোনই কান্নাকে দমিয়ে রাখে। অন্যদিকে, নারীদের শরীরে থাকে প্রোল্যাক্টিন যার ফলে তাদের কান্নার প্রবণতা বেশি। কিন্তু এই দুটি হরমোনের উপস্থিতিই যে নির্দেশ করবে আপনি কাঁদবেন নাকি কাঁদবেন না তা কিন্তু নয়। কারণ কান্না মূলত তিন প্রকার এবং প্রত্যেক প্রকার কান্নার ধরন ও জড়িত রাসায়নিক পদার্থগুলো আলাদা। চলুন এবার কান্নার প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
চোখের ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ, ব্যাকটেরিয়ানাশক এক প্রকার তরল পদার্থ নির্গত হয়। চোখ মিটমিট করলে এই তরল পুরো চোখে ছড়িয়ে যায়। এই ধরনের কান্নাকে বলে বেসাল কান্না (basal tears)। এর ফলে আমাদের চোখ সবসময় আর্দ্র এবং সুরক্ষিত থাকে।
<
p style=”text-align: justify”>বলতে পারেন পেঁয়াজ কাটার সময় আমরা কিভাবে কাঁদি?
এই ধরনের কান্নাকে বলে রিফ্লেক্স কান্না (reflex tears)। রিফ্লেক্স কান্না চোখকে ক্ষতিকর পদার্থ যেমন বাতাস, ধোঁয়া এবং অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ থেকে রক্ষা করে। এর ফলে চোখে হঠাৎ করে পড়া ময়লা, পোকামাকড় চোখ থেকে বেরিয়ে যায়।
আর তৃতীয় ধরনের কান্না হচ্ছে প্রাকৃতিক কান্না (physic tears)। এটা হলো আবেগজনিত কান্না। এই ধরনের কান্নার ফলে আপনার চোখ থেকে ঝর ঝর বাদল ধারার মতো অশ্রুধারা নামতে থাকে! মানসিক চাপ, হতাশা, বিষন্নতা থেকে এই কান্নার সৃষ্টি। এমনকি অনেক সময় অতিরিক্ত হাসলেও আমাদের চোখ থেকে পানি পড়ে। এটাও আবেগজনিত কান্না।
<
p style=”text-align: justify”>এটা একটা প্রশ্ন যে, হাসলে চোখ দিয়ে পানি পড়ে কেন?
মনোবিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় খুঁজে পেয়েছেন, আনন্দের ফলে চোখ থেকে অশ্রু ঝরা শরীরের আবেগীয় ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে। ইয়েল ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এক পরীক্ষায় দেখেন, যারা ইতিবাচক সংবাদে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখান তারা দ্রুত আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
আচ্ছা, এইসব নানান ধরনের চোখের জল কি একই রকম দেখতে?
উত্তর হচ্ছে: না।
<
p style=”text-align: justify”>ফটোগ্রাফার রোজলিন ফিশার তার নতুন প্রজেক্ট “টপোগ্রাফি অব টিয়ারস” নিয়ে কাজ করার সময় চোখের জলের ব্যাপারে একটি চমকপ্রদ তথ্য আবিষ্কার করেন। তিনি তার নিজের চোখের জলকে একটি স্লাইডে রেখে শুকিয়ে ফেলেন ।
তারপর আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে এটা পর্যবেক্ষণ করেন। “এটা সত্যি মজার ছিল। দেখে মনে হচ্ছিল যেন প্লেন থেকে দেখা নিচের কোনো দৃশ্য”। ফিশার বিভিন্ন রকম অশ্রু একই রকম দেখতে কিনা জানার জন্য কয়েক বছর ফটোগ্রাফি প্রজেক্টটি করেন। তিনি নিজের এবং অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবীদের থেকে একশর বেশি চোখের জলের নমুনা সংগ্রহ করেন, পরীক্ষা করেন এবং ছবি তোলেন। এর মধ্যে সদ্য জন্ম নেয়া শিশুর অশ্রুও ছিল। তিনি অণুবীক্ষণ যন্ত্রে চোখের জলেরযে গঠন দেখেন সাধারণভাবে তা ছিল স্ফটিকাকার লবণ।
কিন্তু, বিভিন্ন আবেগীয় অবস্থায় ঝরা জলের আণুবীক্ষনিক পর্যবেক্ষণ থেকে দেখা যায় এদের আকার এবং গঠন ভিন্ন । সুতরাং, একই রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত দুইটি ভিন্ন ফিজিক টিয়ারসের ছবি ছিল ভিন্ন। মানে আপনি আনন্দে কাঁদলেন আর আপনার বন্ধু দুঃখ পেয়ে কাঁদল … এই দুরকম চোখের জল দেখতে আলাদা হবে। এদের সান্দ্রতা, গঠন, বাষ্পীভবনের হার আরো অনেককিছুতেই পার্থক্য থাকবে।
ফিশারের গবেষণা এবং পর্যবেক্ষণ থেকে দেখা যায় বিভিন্ন দৃষ্টকোণ থেকে দেখা চোখের শুকনো জলের স্লাইড আকাশ থেকে দেখা বিশাল কোনো দৃশ্যের মতো।তাই তিনি একে বলেন, ” মনভূখন্ডের অন্তরীক্ষ দৃশ্য “।
<
p style=”text-align: justify”>কান্নার সাথে জড়িত হরমোন:
প্রোল্যাক্টিন এবং টেস্টোস্টেরণ ছাড়াও কান্নায় আরো কিছু হরমোন এবং নিউরোট্রান্সমিটারের ভূমিকা আছে। সেরকম একটি হরমোন হচ্ছে সেরেটোনিন। গবেষণায় দেখা গেছে বাচ্চা জন্মদানের পরে শরীরে ট্রিপটোফ্যান (সেরেটোনিন ক্ষরণ ত্বরান্বিত করে) কমে যায়। ফলে আবেগীয় ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় এবং কান্নার প্রবণতা বাড়ে। প্রেমে পড়লেও ট্রিপটোফ্যান কমে যায়। এজন্যই দেখবেন প্রেমাক্রান্ত লোকজন বেশি কাঁদে ।
<
p style=”text-align: justify”>কান্না কি উপকারী?
হ্যাঁ , কান্না উপকারী।
চলুন দেখি কান্না আমাদের কি কি উপকার করে – পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে ATCH ( Adrenocorticotropic hormone ) ক্ষরিত হয়। এর প্রভাবে এড্রেনাল গ্রন্থি থেকে কর্টিসল( fight or flight response hormone ) উৎপন্ন হয়। এই কর্টিসল রক্তচাপ বাড়ায়, রক্তে শ্যুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে যা আমাদের শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বাড়িয়ে তোলে। আরো বিভিন্ন শারীরতাত্ত্বিক পরিবর্তন আমাদেরকে কাজ করতে উদ্দীপ্ত করে। এর ফলে মানসিক চাপের সৃষ্টি হয়। এই চাপ কমানোর মোক্ষম অস্ত্র হচ্ছে কান্না। কান্নাকাটির পর শান্ত অনুভব করার অভিজ্ঞতা আমাদের সবারই আছে। এর কারণ হল – কাঁদলে অতিরিক্ত ATCH বের হয়ে যায় এবং কর্টিসোলের পরিমাণ কমে যায়। ফলে চাপ কমে যায়। আমাদের শরীরে থাকা চাপ নিবারক আরেকটি উপাদান হচ্ছে লিউসিন এনকেফালিন (leucine enkephalin)। আবেগজনিত অশ্রুর সাথে এটি নিঃসৃত হয়। এটি ব্যথা কমায় এবং মানসিক অবস্থার উন্নতি ঘটায়। পেইনকিলার হিসেবে আমরা যে ওষুধগুলো খাই লিউ এনকেফালিন অনেকটা সেরকম কাজ করে ।
<
p style=”text-align: justify”>বিভিন্ন বয়সে কান্না :
প্রথমেই আসা যাক শৈশবে । নতুন জন্মানো শিশুর কান্নার সময় চোখ দিয়ে পানি পড়ে না। পানি পড়ে আরেকটু বড় হলে। কান্না আসলে শিশুদের যোগাযোগের মাধ্যম । ক্ষুধা লাগলে , ঘুম পেলে বা ব্যথা পেলে তারা কাঁদে। শিশু আরেকটু বড় হলে, ধরা যাক, ১০ মাস বয়সে কাঁদে মনোযোগ আকর্ষণের জন্য। দক্ষ অভিনেতার মতো এ কান্নাকে বলে মায়াকান্না (crocodile tears )। বয়সন্ধীকালে টেস্টোস্টেরণ এবং প্রোজেস্টেরণ ক্ষরিত হয় । এসময় মেয়েরা বেশি কাঁদে । ছেলেরা লক্ষ্যণীয়ভাবে কম কাঁদে।
<
p style=”text-align: justify”>মেয়েদের বেশি কাঁদার আরেকটা কারণ তাদের অশ্রুনালী ছেলেদের তুলনায় কম দীর্ঘ। এজন্য দ্রুত চোখে পানি আসে।
প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার সাথে সাথে কান্নার ধরন বদলাতে থাকে । কারণ টেস্টোস্টেরণ এবং প্রোজেস্টেরণের মাত্রায় পরিবর্তন আসে।পুরুষেরা বেশি কাঁদতে থাকে, নারীরা কম ।
<
p style=”text-align: justify”>বিভিন্ন সংস্কৃতিতে কান্না :
বিভিন্ন সংস্কৃতিতে কান্না বিভিন্ন হয়। যেমন পশ্চিমা সমাজে কান্নাকে ইতিবাচকভাবে নেয়া হলেও এশিয়ান সমাজে কান্নাকে, বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে দুর্বলতা ধরা হয়। এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকা এবং ইতালির লোকজন চীন এবং ঘানার লোকজনের চেয়ে বেশি কাঁদ। পার্থক্য আছে শেষকৃত্যে কান্নার ধরনেও। যেমন ফিজিতে আপনি মরদেহ দাফন করার আগে পর্যন্ত কাঁদতে পারবেন না । ইরানে আবার জোরে জোরে কাঁদলে সমস্যা নাই ।
ধর্মভেদেও কান্না আলাদা হয়। যেমন ইসলামে কান্নাকে গুরুত্ব দেয়া হয়। আবার বুদ্ধধর্মে কান্না অনুমোদিত নয়।
<
p style=”text-align: justify”>কতটুকু কান্না স্বাভাবিক?
শিশুদের জন্য প্রতিদিন তিন ঘন্টা কাঁদা স্বাভাবিক। এর চেয়ে বেশি কাঁদলে বুঝতে হবে তাদের চিকিৎসা দরকার। ঠান্ডা লাগা বা অন্য কোন সমস্যার কারণে এমন হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের কান্নার ক্ষেত্রে কোনো ম্যাজিক নাম্বার বা সময় আসলে নাই। কান্নার পরিমাণ অনেকাংশেই প্রভাবিত হয় মানুষের পরিবেশ দ্বারা। আপনি কতটুকু কাঁদছেন তা বলে দেয় আপনি মানসিকভাবে কতটুকু সুস্থ। অতিরিক্ত কান্নাকাটি ডিপ্রেসনের লক্ষণ হতে পারে। আবার একেবারে না কাঁদা বা কম কাঁদাটাও তীব্র ডিপ্রেসনের উপসর্গ হতে পারে। এই ব্যাপার নিয়ে বিতর্ক আছে। যেমন – নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা বেশি কান্না বা কম কান্না ডিপ্রেসনের লক্ষণ এই দাবীর পক্ষে জোরালো কোনো প্রমাণ পাননি।
<
p style=”text-align: justify”>কান্না যখন আবেগ ছাড়াও বেশি কিছু :
আপনাকে কেউ অশ্রুসজল চোখে দেখার মানে এই নয় যে আপনি খুব আবেগপ্রবণ হয়ে গেছেন! শরীরের অন্য কোনো সমস্যার কারণে এমন হতে পারে। অশ্রুনালী বন্ধ হয়ে গেলেও আপনার চোখ প্লাবিত হতে পারে। বার্ধক্য, আঘাত, সংক্রমণ, প্রদাহের কারণে এমন হতে পারে। এই ধরনের কান্নার প্রতি আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। একে বলে প্যাথলজিক্যাল কান্না। আবার কিছু কিছু রোগ যেমন – স্ট্রোক, আলঝেইমার, মাল্টিপল সেরোসিস ইত্যাদির কারণেও চোখ থেকে পানি পড়তে পারে। গবেষকরা বলেন, এরকম অতিরিক্ত কান্নাকাটি বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা ছাড়াও হতে পারে। সেক্ষেত্রে মস্তিষ্কে সেরেটোনিনের পরিমাণ কমে যাওয়ার উপর দোষ চাপানো যেতে পারে। সর্বোপরি, কান্না যতক্ষণ না প্যাথলজিক্যাল হচ্ছে এর জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।
<
p style=”text-align: justify”>মানুষ একমাত্র প্রাণী যে আবেগে কাঁদতে পারে। কান্না শুধু মানুষের অনন্য বৈশিষ্ট্যেই নয়, এর আছে মানিসকভাবে মানুষকে সুস্থ রাখার বিশাল শক্তি। মন খুলে কাঁদা আমাদের সুস্থ এবং চাপমুক্ত থাকতে সাহায্য করে। কান্না কোনো দুর্বলতা নয়, এটা একটা শক্তি।
তাই, কান্না পেলে মন খুলে কাঁদুন। সুস্থ থাকুন।
তথ্যসূত্রঃ
১। wikipedia.org/wiki/crying
২। www.apa.org/monitor/2014/02/cry.apx
৩। http://www.telegraph.co.uk/news/science/science-news/11227082/Why-do-we-cry-tears-of-joy.html
৪। Microscopic view of dried human tears, joseph stromberg, smithsonian magazine
খুবই চমৎকার একটি লেখা। অনেককিছু জানতে পারলাম। 🙂
চৈতি আপু, আপনি কিন্তু অনেকদিন ধরে বিজ্ঞান ব্লগে লিখছেন না। জাতি এর গ্রহণযোগ্য জবাব চায়!
জাতিকে কিঞ্চিৎ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করা যাইতেছে 😛
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
লেখাটা খুব চমৎকার ও মজার হয়েছে আপু। এরকম লেখা আরো আরো চাই। এবং নিয়মিতই চাই।
[আমি খুব কম কাঁদি]
যদি কোনো সমস্যা না থাকে তাহলে লেখাটা জিরো টু ইনফিনিটিতে প্রকাশের জন্য জমা দিতে পারেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
না সমস্যা নেই। কিভাবে দিতে পারি?
ডক ফাইলটা shrabanmonir@gmail.com এ পাঠিয়ে দিন। আর ছবিগুলোতে যে অংশে ইংরেজি আছে সেগুলোকে ফটোশপ বা পেইন্ট ব্যবহার করে বাংলা করে দিলে ভালো হয়। এটা দেখতে পারেন। http://prntscr.com/afpf4e
কান্নাকাটি পছন্দ না, তবে কান্না নিয়ে আপনার লেখাটা পছন্দ হয়েছে।
আচ্ছা, ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো কান্নাকাটির কাহিনী 🙂
অসংখ্য ধন্যবাদ