জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান
দ্বিতীয় মহাবিস্ফোরণ এবং ডার্ক ম্যাটার সৃষ্টি
সম্প্রতি একদল গবেষক ‘প্রচলিত’ বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অপর একটি বিস্ফোরণের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছেন। মহাবিস্ফোরণ বা বিগ ব্যাং নামে এক বিকট মহাজাগতিক বিস্ফোরণের মাধ্যমে যে আমাদের এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সূচনা, তা বোধ করি আপনি পদার্থবিদ্যার ছাত্র না হলেও শুনে থাকবেন। ১৯২৯ সালে মার্কিন জ্যোতির্বিদ এডউইন হাবল ছায়াপথের দূরত্বের সাথে পশ্চাদপসরণ বেগের সম্পর্ক…
কার্ল জানস্কি- জ্যোতির্বিজ্ঞানের শার্লক হোমস
টেলিফোনের নয়েজ দূর করতে যেয়ে কার্ল জানস্কি আবিষ্কার করলেন মিল্কিওয়ের কেন্দ্রের অদেখা জায়গাকে।
পালসার ও ছোট্ট সবুজ এলিয়েন
যদি আপনি ওই পালসারে দাড়াতে পারতেন তাহলে আপনি একবার চোখ ফেললেই দেখতেন দিন হয়ে গেছে আরেকবার চোখ ফেললেই দেখতেন রাত হয়ে গেছে।
ডার্ক এনার্জি এবং ডার্ক ম্যাটারঃ মহাবিশ্বের রহস্যময় গঠনের অনুসন্ধানে
বিশ্বকবি গেয়েছেন, “সীমার মাঝে, অসীম, তুমি।” জগতের যতখানি আমাদের জ্ঞানের গণ্ডির ভিতরে রয়েছে, তা যেনো অধরা অচেনা জগতের সিকিভাগ। বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মাত্র পাঁচ শতাংশ আমাদের ইন্দ্রিয়ের জালে ধরা দেয়, আর বাকি পঁচানব্বই শতাংশের সম্পর্কে আমাদের কাছে কোনো অকাট্য তথ্য নেই। এর একটি অংশ ডার্ক এনার্জি দ্বারা গঠিত, বাকি অংশ ডার্ক ম্যাটারের সমন্বয়ে। এই ডার্ক…
পৃথিবীতে পানি এলো কি করে? (শেষ পর্ব)
যদি পৃথিবী সৃষ্টির সময়ে পানির অস্তিত্ব না থাকে, তাহলে অবধারিতভাবেই পানি এসেছিল গঠন প্রক্রিয়া সমাপ্তির পরে। আর এদের পৌঁছে দেয়ার কাজটি করেছিল অজানা কোন মহাজাগতিক অতিথি। শুষ্ক পৃথিবী তত্ত্ব অনুসারে, ডেলিভারি সার্ভিসের সম্ভাব্য তালিকার প্রথম দিকেই আছে বরফ সমৃদ্ধ পাথর বা প্ল্যানেটেসিমালের নাম, যাদের আগমন হতে পারে সৌরজগতের বাইরের অংশ থেকে। উৎপত্তি স্থল আইস লাইন…
পৃথিবীতে পানি এলো কি করে?
“ওহ মাই গড! বাইরের দিকে তাকিয়ে দেখুন একবার। পৃথিবী ক্রমশ এগিয়ে আসছে। ওয়াও! অনিন্দ্য সুন্দর, তাই না?” কথাগুলো ছিল নাসার বিখ্যাত অ্যাপোলো ৮ মহাকাশযানের নভোচারী উইলিয়াম ‘বিল’ অ্যান্ডার্সের। যখন কিনা তিনি চাঁদের কক্ষপথে ইতিহাসের প্রথম সফল ভ্রমণ শেষে বাকি দুই সঙ্গীসহ ফিরে আসছিলেন পৃথিবী পানে। সেই ঐতিহাসিক মিশনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে উইলিয়াম পরবর্তীতে মহাকাশ ইতিহাসবিদ…
মহাকাশ থেকে কেন রেডিও সিগন্যাল আসে?
কিছুদিন আগে “ভিনগ্রহ থেকে আসছে রেডিও সিগন্যাল, চিন্তায় বিজ্ঞানীরা” শিরোনামে একটি খবর ছাপা হয়। খবরের শিরোনামটি বিভ্রান্তিকর। মহাকাশ থেকে হরহামেশাই রেডিও সিগন্যাল আসতেই থাকে। এতে অবাক হওয়ারও কিছু না
ভোট গণনায় মহাজাগতিক “ভুত”-এর উৎপাত
ধরেন আপনি নির্বাচন করবেন। অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়ে শেষমেশ নমিনেশন পেলেন। ভোটও হয়ে গেল। আজকে ভোটের ফলাফল। কিন্তু, হায়হায়, একি সর্বনাশ! যে কালু মিয়ার ভোটে জীবনে জেতার কোন সম্ভাবনাই নাই, সেই কালু মিয়া আপনার চেয়ে অনেক বেশি ভোট পেয়ে জিতে গেছে। কিন্তু এবারের ভোটে তো ইভিএম মেশিন ব্যাবহার করা হয়েছে। সেখানে তো ভোট কারচুপির কোন উপায়ই…