



ইংরেজিতে কন্টেন্ট রাইটার হয়ে গড়ে তুলতে পারেন নিজের ফ্রিল্যান্স-ক্যারিয়ার। কীভাবে? দেখুন ফ্রি-মাস্টারক্লাস ভিডিও।
This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.
বিজ্ঞান ব্লগ একটি স্বেচ্ছাসেবাভিত্তিক ওয়েবসাইট। আমাদের যাত্রা শুরু ২০১০ সাল থেকে। এর পেছনে যারা শ্রম ও সময় দিয়েছেন, তাদের সম্পর্কে জানতে দেখুন শুরুর কথা। এখানে লিখেছেন প্রায় শতাধিক বিজ্ঞান লেখক, এক নজরে দেখুন সকল লেখকের তালিকা। বাংলাতে বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন লেখার মাধ্যমে অন্তর্জাল সমৃদ্ধ করার অবদানের জন্য আমরা প্রতি মাসেই তিনটি বিভাগে নির্বাচিত লেখক পুরস্কৃত করে থাকি। আপনিও লিখুন, দেখুন বিজ্ঞান ব্লগের লেখক হওয়ার নিয়ম। অনুদানের মাধ্যমে আমাদের সহযোগিতা করুন
গাছটির সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা দূর করতে লিখা।
যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাবহারে মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধিই মূল লক্ষ্য।
ভালো লাগলো লেখাটা, শেষ প্যারাটাতে তো ভাই ভয় ধরিয়ে দিলেন… আসলেই চিন্তার বিষয়।
ভাইয়া , সায়েন্টিফিক নামগুলো ইটালিক করে দিয়েন… কেমন চোখে লাগে 🙂
ধন্যবাদ 🙂 করে দিলাম।
আমার সবচেয়ে ভালো লাগছে গল্পগুলো। লেখাটার ফরম্যাট সুন্দর। একেবারে কম কথায় একটা রোগসংক্রমণকারী জীবাণু সম্পর্কে জেনে যাওয়া যায়। চলতে থাকুক।
ধন্যবাদ 🙂 এই সিরিজি চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
বানানে আরো সতর্কতা চাই। স্ববাত সম্ভবত সবাত, মরন> মরণ ইত্যাদি।
খেয়াল রাখবো।
ভালো লাগলো, ভ্যাম্পায়ারের অংশটুকু পড়ে খুব মজা পেয়েছি। আপনিও লিখতে থাকুন, আমরাও পড়তে থাকি। 🙂
হা হা হা। ধন্যবাদ 😀
চমৎকার লেখা! ছাত্রাবস্থায় এমন গল্পে গল্পে অণুজীব নিয়ে জানতে পারলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যেতো।
আগের দিনে যেমন যক্ষার চিকিৎসা করা বাধ্যতামুলক ছিলো এখনো বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাইলে সই দিয়ে প্রতিজ্ঞা করতে হয়- ” আমার যক্ষা রোগ ধরা পড়িলে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হইবো, অন্যথায় যে ব্যবস্থা নেওয়া হইবে তাহা মাথা পাতিয়া মানিয়া লইবো”।
লিখতে থাকুন
অনেক ধন্যবাদ 🙂
অসাধারন লাগল ,ভাইয়া।
অনেক ধন্যবাদ 🙂
অনেক ইনফরমেটিভ সাথে ভাষাটাও সহজ ও সাবলীল