বর্তমান সময়ে সকল গবেষকদের একাডেমিক প্রোফাইল অনলাইনে থাকা খুব দরকারি। যারা গবেষণা অনুদান দিবে অথবা গবেষণা-সম্পর্কিত চাকরি দিবে, তারা সহজেই আপনার সব কাজ একসাথে দেখে নিতে পারে। অনেক জার্নাল এই কারণে অনলাইন একাডেমিক প্রোফাইল অথরের নামের সাথে বসিয়ে দিতে আগ্রহী। এই অনলাইন একাডেমিক প্রোফাইল ব্যাপারটা খুবই দরকারি জিনিস। এই দরকারি জিনিসটা করার জন্য অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম আছে এখন। যেমনঃ গুগল স্কলার, অর্কিড, একাডেমিয়া ডট এডু, রিসার্চগেট ইত্যাদি। কিন্তু, অনেক অনেক প্ল্যাটফর্মের মাঝে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রিসার্চগেট। ২০১৬ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে ১১ মিলিয়ন ব্যাবহারকারী এবং ১০০ মিলিয়ন পাবলিকেশন।
কি কারণে রিসার্চগেট এতো জনপ্রিয়?

সেই স্কোর রেখে কেন সবাই RG স্কোর নিয়ে মাথা ঘামায়?
গুগল স্কলারের সব গুলো ডাটা (Citations, h-index, i10-index) নির্ভর করে গবেষণাপত্রের গুণগত মানের উপর। কিন্তু, RG স্কোর যে কিসের উপর নির্ভর করে তা খুব পরিষ্কার করে কোথাও থেকে জানা যায় না। তবে, অনেকের মতেই এই স্কোর নির্ভর করে গবেষণাপত্রের সংখ্যা, গবেষণাপত্র কতবার দেখা হলো, প্রোফাইল কতবার দেখা হলো, ফুল টেক্সট আপলোড – ডাউনলোড, সাইটেশন, প্রশ্ন করা, প্রশ্নের উত্তর দেয়া – এই সবের উপর। তার মানে, অনেক ভালো পাবলিকেশন না করেও অন্য বিভিন্ন উপায়ে RG স্কোর পাওয়া সম্ভব, যা গুগল স্কলারে অসম্ভব।
স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন চলে আসে যে কতোটা গ্রহণযোগ্য এই RG স্কোর?


রেফারেন্সঃ
এই লেখায় উল্লেখ করা পরিসংখ্যানগুলো পাওয়া যাবেDo ResearchGate scores create ghost academic reputations?
Leave a Reply