মঞ্চে স্ট্রিঙের প্রবেশ
—
লিখেছেন
—
লিখেছেন
গত পোস্টে আমরা আপেক্ষিক কোয়ান্টাম ক্ষেত্র তত্ত্বের নাম শুনেছি। মৌলিক কণাগুলোর আচরণ, ধর্ম ব্যাখ্যা করার জন্য এই ক্ষেত্রতত্ত্ব বেশ ভালো কাজ করে। কিন্তু এর সীমাবদ্ধতা হলো তত্ত্বটি ধরে নেয় মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অনেক দূর্বল বলে পরিত্যাজ্য। অন্যদিকে আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব মহাবিশ্বের গঠন, বিগব্যাঙ, ব্ল্যাকহোল, নক্ষত্র আর গ্যালাক্সিদের বোঝার জন্য দারুণ। কিন্তু এই তত্ত্ব ধরে নেয় মহাবিশ্ব […]
—
লিখেছেন
[পূর্বের পোস্ট] রবীন্দ্রনাথের নাম উচ্চারণ ছাড়া বাঙ্গালী নাকি এক পাও এগুতে পারে না। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয় প্রতিটি বিজ্ঞান-পিপাসু বাঙ্গালীর পড়া উচিত। এই বইটি রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবনের শেষ-প্রান্তে (১৯৩৭এ প্রকাশ) লিখেছিলেন, উৎসর্গ করেছিলেন সত্যেন বসুকে। এর উপসংহারে রবীন্দ্রনাথ এনট্রোপী ও মহাবিশ্বের শীতল মৃত্যু নিয়ে লিখেছিলেনঃ “পণ্ডিতেরা বলেন, বিশ্বজগতের আয়ু ক্রমাগতই ক্ষয় হচ্ছে এ কথা চাপা দিয়ে […]
—
লিখেছেন
এই ছবিটা আমি ছোট থাকতে দেখেছিলাম। পৃথিবীর শেষ প্রান্তে পৌঁছে এক পর্যটক তারকাখচিত গোলার্ধের সন্ধান পেয়েছে। কিন্তু সেই গোলার্ধ একটি দেয়ালের মত, সেই দেয়াল অনেকটা অলীক। তার মধ্যে দিয়ে মাথা বের করে সেই পর্যটক মহাশূন্যের ওপারে কি আছে সেটা দেখার চেষ্টা করছে। তার কাছে মনে হচ্ছে আর একটি মেঘালোক যার মাঝে রয়েছে আর একটি সূর্য, […]
—
লিখেছেন
এই সিরিজের অন্যান্য পোষ্টগুলো (১ , ২ , ৩ , ৪) গত পোষ্টে আমরা বোসন কণাদের সাথে প্রাথমিক পরিচয় পর্ব শুরু করেছিলাম এবং মৌলিক বোসনগুলোর পরিচয়ের সাথে সাথে এর দ্বারা সৃষ্ট মৌলিক বলগুলো ও এর কোয়ান্টাম ক্ষেত্র তত্ত্বের সাথেও পরিচয় হব বলে ঠিক করেছিলাম । আমাদের সবচেয়ে পরিচিত বোসন কণা ফোটন আর এর দ্বারা […]
—
লিখেছেন
[পূর্বের পোস্ট: তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান কি?] আঠারো আর উনিশ শতাব্দীতে নিউটনের ক্যালকুলাস, গতিবিদ্যা আর মহাকর্ষ তত্ত্ব নিয়ে অনেক গবেষণা শুরু হয়। এই গবেষণাগুলো খুব সাফল্যের সাথে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিকে তাড়িৎ-চৌম্বক বিদ্যার দিকে নিয়ে যায়। ক্যালকুলাসের বিবর্তন হয় ধ্রুপদী ক্ষেত্র তত্ত্ব বা ক্লাসিক ফিল্ড থিউরীর মধ্যে। মজা হলো, যখন তাড়িৎ-চৌম্বক ক্ষেত্রকে যখন গণিতের সাহায্যে খুব ভালো ভাবে […]
—
লিখেছেন
স্যার আইজ্যাক নিউটনকে মনে আছে? তাঁর সময়ে ইউরোপের বড় বড় গির্জার মতো অসাধারণ স্থাপত্য নির্মাণের জন্য মানুষ বীজগণিত এবং জ্যামিতির ব্যবহার জানতো। গতিহীন-বেগহীন নড়াচড়া করে না এমন বস্তুদের নিয়ে কাজ করার জন্য বীজগণিত আর জ্যামিতি ভালো। কিন্তু যখন কোন গতিশীল, পড়ন্ত বস্তু (গ্রহ, চন্দ্র কিংবা কামানের গোলা) নিয়ে কাজ করতে হলে দরকার অন্য কিছুর। তখন […]
—
লিখেছেন
১. হিগস কণা নিয়ে সংবাদ মহলে যে উৎসাহ তা হয়তো চাঁদে মানুষের পদার্পণে যে উদ্দীপনার সঞ্চার হয়েছিল তার সঙ্গে তুলনা করা যাতে পারে। অথচ ১৯৯৫ সনে টপ কোয়ার্ক বা ২০০০ সালে টাউ নিউট্রিনোর আবিষ্কার জনমাধ্যমে সামান্য কৌতূহলের তরঙ্গও সৃষ্টি করতে পারে নি। ঐ দুটি কণার আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে সমস্ত দৃশ্যমান পদার্থের মূল উপাদান ১/২ স্পিন […]
—
লিখেছেন
যা যা লাগবেঃ ১. একটি ডিভিডি ক্যাসেট ২. বড় সিডি বক্স অথবা মোটামুটি ২০সে.মি দৈর্ঘ্যের যেকোন বাক্স ৩.লেন্স খোলা যায় এমন ওয়েবক্যাম ৪.কম্পিউটার ৫.কাঁচি ৬.কিছু কালো কাগজ ৭.এন্টি কাটার ৮.আঠা ৯.স্কেল ১০. জ্যামিতির চাঁদা ১১.পেন্সিল ১২.কালো টেপ ইত্যাদি বানানো শুরু করঃ ১. প্রথমে ওয়েবক্যামটা নিয়ে ওটার লেন্সটা খুলে ফেল। দেখ লেন্সের ভিতরের অংশে […]
—
লিখেছেন
সমসাময়িক বিশ্বসৃস্টিতত্বের প্রধান দুটো প্রশ্নের একটি হল মহাবিশ্বের প্রভাত লগ্ন। আরও ভাল ভাবে বললে কখন ও কিভাবে প্রথম তারা ও গ্যালাক্সী সমুহ সৃস্টি হয়েছিল এবং মহাবিশ্বকে সর্বপ্রথম আলোকিত করেছিল। এসকল তারা-সৃস্টিশীল গ্যালাক্সী নিরপেক্ষ হাইড্রোজেন মেঘমালাকেও আয়নিত করতে শুরু করে আর এরই ফলে আজকের মহাবিশ্ব সম্পূর্ণ আয়নিত। আজ থেকে প্রায় ১৪ কোটি বছর আগে এক […]