
কেলাস ও প্রতিসাম্যতা
—
লিখেছেন
—
লিখেছেন
সুপ্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন সাজসজ্জায় এবং স্থাপত্যে বিভিন্ন রকমের নকশার ব্যাবহার দেখা যায় । দেয়াল কিংবা মেঝের কারুকার্যে দ্বিমাত্রিক ভাবে বিন্যস্ত নকশা অথবা ছাদের কিনারা বা বিভিন্ন পাত্রে ফালির মতো একমাত্রিক ভাবে বিন্যস্ত নকশা দেখা যায়। এই নকশা সমূহ সাধারণত বিশেষ প্রতিসাম্য বিশিষ্ট হয়ে থাকে যারা একটা নির্দিষ্ট আকারকে পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে তৈরি হয়ে থাকে যাকে […]
—
লিখেছেন
আমাদের দেহের গাঠনিক ও কার্যকরী একক হলো কোষ। এই কোষের মধ্যে রয়েছে নিউক্লিয়াস, নিউক্লিয়াসের মধ্যে রয়েছে ক্রোমোজোম। ধরা যাক আমাদের নিউক্লিয়াস হলো কোষের হেড অফিস। এখানে নানান তথ্য ফাইলের মধ্যে রাখা হয়েছে। ফাইলগুলো যদি জিন হয়, তাহলে কেবিনেটগুলো হলো ক্রোমোজোম। বিভিন্ন জীবের কোষীয় হেড অফিসে কেবিনেট অর্থাৎ ক্রোমোজোম সংখ্যা বিভিন্ন। গরুর ৬০, কুকুরের ৭৮ এবং […]
—
লিখেছেন
ধরুন, আপনি বাজার করতে গিয়েছেন, প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা শেষে দাম মিটিয়ে দিয়ে চলে আসছেন। হঠাৎ আপনার মাথার ভেতর কেউ বলে উঠলো, “মরিচ তো কেনা হয়নি!!” পড়িমড়ি করে আবার বাজারে ছুটলেন মরিচ কিনতে। কেউ একজন আপনাকে মনে করিয়ে দিয়েছে মরিচ কেনার কথা। অথবা একটুপর বসের সাথে আপনার একটা জরুরী মিটিং আছে। আপাতদৃষ্টিতে দেখে শান্ত মনে হলে […]
—
লিখেছেন
[দ্বিতীয় খন্ডের পর] তৃতীয় পরিচ্ছেদ: নিউট্রিনোর স্পন্দন ১৯৩৬ সালে কার্ল ডেভিড এন্ডারসন পার্বত্যএলাকায় মহাজাগতিক রশ্মি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে নতুন একটি কণিকা পেলেন। মেঘ প্রকোষ্ঠে (cloud chamber) নতুন একধরনের গতিপথ দেখে বোঝা গেলো এই কণিকাটির উপস্থিতি এবং এই গতিপথ আগের কোনো কণিকার গতিপথের সাথে মেলানো যায় না। এর গতিপথ ইলেক্ট্রনের মতো একই দিকে বেঁকে যায় […]
—
লিখেছেন
কিছু গল্প কিছু অনুধাবনঃ মানুষের চোখের যে অংশটা নড়াচড়া করে দেখতে সাহায্য করে সে অংশটাকে বাইরে থেকে দেখলে চ্যাপ্টা আকৃতির কিছু একটা বলে মনে হয়। আসলে এটি চ্যাপ্টা নয়, গোলক আকৃতির। এই অঙ্গটিকে বলা হয় অক্ষিগোলক, এটির বেশ খানিকটা অংশ ভেতরের দিকে গ্রোথিত থাকে বলে বাইরে থেকে দেখা যায় না। এই অক্ষিগোলক যদি গোল না […]
—
লিখেছেন
[২য় পর্বের পর থেকে] নানা কাজে নানা দিকে ব্যবহারঃ কোনো একটি এলাকায় কৃত্রিম বৃষ্টি সে এলাকার বার্ষিক বৃষ্টির ১০%-২০% বৃষ্টি বৃদ্ধি করতে পারে। ফসল নেই এমন সময়ে অধিক বৃষ্টি হলে ঐ দৃষ্টিকোণ থেকে খুব বেশি লাভ নেই। ফসলের প্রয়োজনে ৫% বৃষ্টিই পর্যাপ্ত! সময়মতো অল্প বৃষ্টিপাত দিয়েই ভাল ফসল ফলিয়ে নেয়া যায়। এই প্রক্রিয়ায় বন্ধ্যা জমি […]
—
লিখেছেন
[১ম পর্বের পর থেকে] কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরিঃ কৃত্রিমভাবে বৃষ্টি নামানোর ক্ষেত্রে প্রধানত দুইটি উপায় দেখা যায়। একটি হচ্ছে ভূমি হতে কামান বা কোনো নিক্ষেপকের মাধ্যমে বায়ুমন্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার এলাকা বা মেঘের দেশে ঘনীভবনকারী পদার্থ ছুড়ে দেয়া। কিংবা ভূমি হতে এমন কোনো ব্যবস্থা তৈরি করা, অনেকটা ধোঁয়া যেমন ধীরে ধীরে উপরে ওঠে যায় তেমন করে এই রাসায়নিক […]
—
লিখেছেন
মানুষের প্রয়োজন ও সক্ষমতাঃ খ্রিস্টের জন্মের ২১৫০ বছর আগে চীনের ইতিহাসের দিকে একটু ফিরে তাকালে দেখা যাবে সেখানকার সম্রাট ইয়ু তার রাজ্যের বন্যা নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা তৈরি করার মাধ্যমে কৃষকের ফসল রক্ষা করে বিখ্যাত হয়ে আছেন। কিন্তু আজকের দিনের সেই চিত্র একদমই ভিন্ন। একসময় যে চীনের এক স্থানে নদীর পানি আটকে রাখা শক্ত ছিল আজ […]
—
লিখেছেন
(প্রথম খন্ডের পর)দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ (নিউট্রিনো সনাক্তকরণ) নিউক্লীয় বলের প্রতি সাড়া দেওয়ার ভিত্তিতে কণিকাগুলো দুই প্রকার, হেড্রন এবং লেপটন। নিউক্লীয় বল দুই প্রকার, সবল এবং দুর্বল (strong and weak nuclear forces) এটি আমরা অনেকেই জানি। যেসব কণিকা সবল বলটির প্রতি সাড়া দেয় তাদের বলা হয় হেড্রন আর যারা দুর্বল বলটির প্রতি সাড়া দেয় তাদের বলা হয় […]