
দেহ-ঘড়ি টিক টিক ছন্দ: সার্কাডিয়ান ক্লক
—
লিখেছেন
—
লিখেছেন
১. একটি চাবি মাইরা দিলা ছাইড়াজনম ভইরা চলিতেছেমন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করিকোন মিস্তরী বানাইয়াছে … আবদুর রহমান বয়াতির দেহতত্ত্বের গান। দেহ সম্পর্কে অপরিসীম কৌতুহল বাউলদের, সেই আগ্রহ বার বার ফিরে এসেছে তাঁদের গানের কথায়, সাধনায়, দর্শনে। বাউলদের গানের একটা বৈশিষ্ট্য হলো রূপকের ব্যবহার, যেমন এই গানে দেহ ঘড়িকে আবদুর রহমান বয়াতি তুলনা করেছেন ঘড়ির […]
—
লিখেছেন
আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই নিয়ে আমাদের পরিবেশ। এই পরিবেশে কিছু জিনিস হল জীব, যাদের জীবন আছে। আর কিছু জিনিস জড়, যাদের জীবন নেই। জীবের মধ্যে কিছু আছে যাদের আমরা খালি চোখে দেখি, যেমনঃ আমাদের বাবা-মা, ভাই-বন্ধু, দেয়ালের পোকা,পাশের বাসার বিড়াল, পথের কুকুর ইত্যাদি। আবার কোন কোন জীব আছে যাদের খালি চোখে সবসময় দেখিনা, […]
অধ্যায়-৩ : ইলেক্ট্রনঅনুচ্ছেদ-৬: তরঙ্গ ও কণা যদি আলো কোয়ান্টাম হিসেবে বিরাজিত থাকে এবং যদি প্রতিটি কোয়ান্টাম স্থানের মধ্য দিয়ে পৃথকভাবে গতিপ্রাপ্ত হয় তাহলে কোয়ান্টাম একটি কণার মতোই আচরণ করে। সেই কারণে কোয়ান্টামকে কণাধর্মী একটি নামও প্রদান করা হয়। ইলেক্ট্রনের নামের সাথে মিল রেখে অধিকাংশ কণাই নামের শেষে ‘অন’ প্রাপ্ত হয় এবং এই বিবেচনায় ১৯২৮ সালে […]
—
লিখেছেন
প্রকৃতিতে প্রাপ্ত মৌলসমূহকে তাদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পর্যায়বৃত্ততা অনুযায়ী সাজানোর জন্য পর্যায় সারনির উদ্ভব। মেন্ডেলিভ তার পর্যায় সারনি তৈরি করেছিলেন মৌলের পারমাণবিক ভর অনুযায়ী। বর্তমানে ব্যবহিত পর্যায় সারনির মূলভিত্তি, মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা বা প্রোটন সংখ্যা। পর্যায় সারনির এরকম পরিবর্তন সত্ত্বেও এর অন্যতম ত্রুটি, “একই মৌলের একাধিক আইসোটোপের সহ-অবস্থান” -র সমাধান হয়নি। এরকম আরও বিভিন্ন […]
অধ্যায়-৩ : ইলেক্ট্রনঅনুচ্ছেদ-৫: ইলেক্ট্রন এবং কোয়ান্টাম ১৯০২ সালে ফিলিপ লেনার্ড আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া নিয়ে গবেষনা করেন। তিনি দেখাতে সক্ষম হলেন যে বিভিন্ন ধাতু থেকে উৎসরিত ইলেক্ট্রনের ধর্ম সর্বদাই মিলে যায়। অন্য ভাবে বলা যায়, যদিও প্রকৃতিতে বিভিন্ন ধরনের পরমাণু বিদ্যমান আছে কিন্তু তারা প্রত্যেকেই এক ধরনের ইলেক্ট্রনই ধারন করে। বিজ্ঞানীরা সর্বদা সরলতা পছন্দ করেন এটি বিবেচনা […]
—
লিখেছেন
’’ধূমকেতু শব্দের মানে ধোঁয়ার নিশান। ওর চেহারা দেখে নামটার উৎপত্তি। গোল মুন্ড আর তার পিছনে উড়ছে উজ্জ্বল একটা লম্বা পুচ্ছ। এই পুচ্ছটা অতি সূক্ষ্ম বাষ্পের।’’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর বিশ্বপরিচয় গ্রন্থে ধূমকেতুর পরিচয় ঠিক এভাবেই তুলে ধরেছেন। ধূমকেতু সৌরজগতের আদি বস্তুসমূহের অন্যতম। যেসব বছর আকাশে ধূমকেতুর আবির্ভাব ঘটে সেবছরগুলো জ্যোতির্বিদ ও আকাশপ্রেমীদের জন্য থাকে খুব আনন্দের। […]
অধ্যায়-৩ : ইলেক্ট্রনঅনুচ্ছেদ-৪: ইলেক্ট্রন এবং পরমাণু এটি পরিস্কার যে প্রাপ্ত তথ্য থেকে ইলেক্ট্রনকে ভরযুক্ত পদার্থ হিসেবে কল্পনা করা যায়। মনে করি, আমরা বিদ্যুতের প্রাথমিক অবস্থার গবেষনা নিয়ে চিন্তা করছি যখন আমরা দেখেছিলাম কাচদন্ডের সাথে অ্যাম্বারের ঘর্ষনের মাধ্যমে কিছুটা তড়িৎচার্জ উৎপন্ন হয়। এটি কি এই কারনে নয় যে ইলেক্ট্রন যে বস্তুকে ঘষা হয় সে বস্তু থেকে […]
অধ্যায়-৩ : ইলেক্ট্রনঅনুচ্ছেদ-৩: এক্স রে আগের অধ্যায়ে আমি উল্ল্যেখ করেছিলাম তড়িৎ-চৌম্বক তরঙ্গ অতিবেগুনীর সীমা ছাড়িয়ে ক্রমান্বয়ে আরো ক্ষূদ্রতর তরঙ্গের দিকেও আবিষ্কৃত হয়। এই বিষয়ে আমি সেখানে বিস্তারিত আলোচনা করিনি তবে এখন আলোচনা করার সময় চলে এসেছে। ১৮৯০ এর দশকে জার্মান পদার্থবিদ উইলহেম কোনার্ড রন্টজেন (Wilhelm Konrad Roentgen, ১৮৪৫-১৯২৩) তাঁর নিজস্ব স্বকীয় পন্থায় ক্যাথোড রে নিয়ে […]
—
লিখেছেন
আমাদের মগজটা অসাধারন একটা বস্তু। অসাধারন এর প্রয়োজনীয়তা, অসাধারন এর জটিলতা। ছোট্ট-বদ্ধ একটা কোঠরে থেকেও, একটি কোয়ান্টাম কণার স্পন্দন থেকে মহাবিশ্বের নিঃসীমতা- বহু কিছুই ধারন করতে পারে। ভালো লাগা, খারাপ লাগা, চলাফেরায় ভারসাম্য রাখা- এই ব্যাপারগুলো মগজের নিউরনের মধ্যে ছড়ানো কিংবা সাজানো থাকে। মন ভালো নাই- নির্দিষ্ট কিছু নিউরন কাজ করছে। সুন্দর একটি গান শুনে […]