
অদিতার আঁধার
—
লিখেছেন

—
লিখেছেন
আমার বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর জগতে আনাগোনার শুরু হয় মূলত হুমায়ূন আহমেদ এর কল্পকাহিনীর বই দিয়ে। অনন্ত নক্ষত্রবীথি, তারা তিনজন, ফিহা সমীকরণ দিয়ে। তারপরে একে একে বিজ্ঞান লেখক জাফর ইকবাল এর কল্পগল্পের বই গুলো পড়া শুরু করেছিলাম। ওয়েলসের টাইম মেশিন, আসিমভ এর বিজ্ঞান ফিকশন গুলোও একে একে পড়া হয়েছিলো। তবে সবগুলো পড়া শেষ হয় নি। দীপেন ভট্টাচার্যের […]

—
লিখেছেন
জীববিজ্ঞানের ওপর তেমন কোনো বই বাংলা ভাষায় সেভাবে খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু যখনি এমন কোনো বইয়ের আওয়াজ পাই, তখনি ঐ বই সংগ্রহ করার চেষ্টা করি। সেই প্রবণতার কারণেই সৌমিত্র চক্রবর্তী স্যারের “জীবনের গল্পঃ দ্বিতীয় খণ্ড” বইটা সংগ্রহ করি। আগে প্রথম খণ্ডটা পড়েছিলাম বলে এবার এটা পড়ার সিন্ধান্ত নিলাম। বইয়ের ব্যবচ্ছেদ “জীবনের গল্পঃ দ্বিতীয় খণ্ড” […]

—
লিখেছেন
কোন কিছুর অনুপস্থিতি বোঝাতে আমরা শূন্য সংখ্যাটি ব্যবহার করি। শূন্য, নালা, সিফর, জেবেরো ইত্যাদি কত নামেই ডাকা হয় শূন্যকে। এই শূন্য সংখ্যাটি ভারী কৌতুহলপূ্র্ণ। বলা যায় রহস্যময়। যেমন ধরুন কোন সংখ্যাকে শূন্য দিয়ে ভাগ করতে গেলে সৃষ্টি হয় রহস্যের। ভাগটা মেলে না৷ গণিতশাস্ত্রে এ এক মহারহস্য ৷ আবার পদার্থবিজ্ঞান বলে শূন্যস্থান আসলে শূন্য নয়৷ সেখানে […]

—
লিখেছেন
“বিল্ডিংটা অনেক উঁচু,”“লাঠিটা অনেক ছোট,”“ছেলেটা বেশ লম্বা”,“গাছটা বেশ খাটো”- এসব কথা আমরা হরহামেশাই বলি। কিন্তু উঁচু, ছোট বা খাটো এই শব্দগুলো কি আসলেই কোন নির্দিষ্ট পরিমাপকে তুলে ধরে? আসলে এগুলোর কোনো নির্দিষ্ট পরিমাপভিত্তিক সীমা নেই। একটা দোতালা দালানকেও উঁচু বলা হচ্ছে, আবার বুর্জ খলিফাকেও উঁচু বলছি। জিরাফকেও লম্বা বলছি, আবার দেড় মিটারের পিচ্চিকেও লম্বা বলছি। […]

—
লিখেছেন
সম্প্রতি জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ সৌরজগতের বাইরের গ্রহের ছবি প্রকাশ করেছে যা এক কথায় অতুলনীয়। মূল ছবির কথায় আসার আগে জেমস ওয়েবের ক্যামেরার বেসিক একটু মনে করা যাক। আমাদের দৃশ্যমান আলোর ঠিক পরেই রয়েছে অবলোহিত বা Infrared আলো। এর মধ্যে আবার একটু কম তরঙ্গদৈঘ্যের গুলো হলো নিকট অবলোহিত বা Near Infrared আর তার চেয়ে বড় গুলো […]

—
লিখেছেন
আজ থেকে ২৭ বছর আগে লস অ্যাঞ্জেলেসে শক্তিশালী একটি ভূমিকম্পের কারণে বিশাল এলাকা বিদুৎহীন হয়ে পরে। পুরো শহর অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আতঙ্কিত বাসিন্দারা জরুরী পরিসেবাকেন্দ্র ৯১১ ফোন করে বলেন যে, তাদের মাথার উপরে েক বিশাল রুপালী মেঘ পুরো আকাশ ঢেকে ফেলেছে। আসলে তারা সেইদিন প্রথমবারের মতো রাতের নক্ষত্রখচিত আকাশের সাথে আমাদের ছায়াপথের বাহুর কিছু অংশ […]

—
লিখেছেন
কেমন হয় যদি আমাদের হার্টবিটের মতোই এই পৃথিবীরও নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সির তরঙ্গ উৎপন্ন হয়? আমাদের হার্টবিট যেরকম হৃৎপিন্ডে ধুক ধুক করে, তেমনি পৃথিবীর হার্টবিট আয়নোস্ফিয়ারে উৎপন্ন হয়। পাঠকেরা হয়ত বা ভাবছেন যে আমি মনে হয় গ্রিক পুরাণের গল্প করেছি। তবে এটা যে পিওর সায়েন্স, তাতে আমার কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদেরও থাকবে না যদি এই প্রবন্ধ পুরোটা […]

—
লিখেছেন
ডাক্তারেরা অতি ক্ষুদ্র একটি গাড়িতে চড়ে আপনার দেহে প্রবেশ করে রোগ সারিয়ে তুলল। যদি এটা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে কেমন হবে? “ফ্যান্টাস্টিক ভয়েজ” সিনেমায় এমনি একটি দৃশ্য দেখানো হয়। যদিও পুরো ব্যাপারটা সায়েন্স ফিকশনের মাঝেই সীমাবদ্ধ, তবে মেডিকেল সায়েন্সের উন্নয়নে এ ধরনের কিছু টেকনিক এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এখন চিকিৎসাক্ষেত্রে ন্যানো ডিভাইস ব্যবহার করা হচ্ছে […]

—
লিখেছেন
মেঘমুক্ত রাতের আকাশে দিকে তাকালে বিভিন্ন রঙের অনেক নক্ষত্র দেখতে পাবেন। দেখা যায় হলুদ, নীল সাদা বর্ণের নক্ষত্র আকাশে মিটমিট করছে। ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন এর মধ্যে কিছু নক্ষত্র আছে হালকা থেকে টকটকে লাল রঙের। এই নক্ষত্রগুলো কেন লাল? খুব সহজ করে বললে, তাপমাত্রা হচ্ছে কোন বস্তুর অণু-পরমাণুর গড় ত্বরণের সমষ্টি। যে নক্ষত্রের গ্যাস […]