
অদৃশ্য হওয়ার আলখাল্লা
—
লিখেছেন
—
লিখেছেন
প্রিয় পাঠক, হ্যারি পটারের সেই বিখ্যাত জাদুর আলখাল্লার কথা মনে আছে? যা গায়ে চড়ালে সে এক নিমিষেই অদৃশ্য হয়ে যেতো চোখের সামনে থেকে। বাস্তবে এমন কোন জিনিসের অস্তিত্ব এখন পর্যন্ত নেই। কিন্তু তারপরেও মানুষের অদৃশ্য হবার আকাঙ্ক্ষা বিন্দুমাত্র কমে নি। আমরা সকলেই জীবনের কোন এক সময়ে এসে একবারের জন্য হলেও ভেবেছি যে, কিছুটা সময়ের জন্য […]
—
লিখেছেন
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আমাদের নিজস্ব মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্র, Sagittarius A* নামক অতি-ভারী (super massive) ব্ল্যাকহোলের প্রথম চিত্র উন্মোচন করেছেন। অস্পষ্ট ছবিটি ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপের (EHT) সাহায্যে তোলা হয়েছে। ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপ হলো সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা আটটি সিনক্রোনাইজড রেডিও টেলিস্কোপের একটি সংগ্রহ। এটি মূলত ব্ল্যাক হোলের সাথে সম্পর্কিত রেডিও উৎসগুলি পর্যবেক্ষণ করতে পর্যবেক্ষণকারীদের একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক, যারা […]
৫ ই ডিসেম্বর ১৯৫২ সাল প্রতিদিনের মতন লন্ডনের আরেকটি সুন্দর সকাল,আস্তে আস্তে ব্যাস্ত হয়ে উঠছে লন্ডনের নাগরিক জীবন।কিন্তু তারা কেউ জানতেও পারেনি লন্ডনের পরিস্কার আকাশের বুক চিরে ছুটে আসছে ভয়ংকর এক বিপদ। লন্ডনের পরিস্কার আকাশ আস্তে আস্তে হালকা কুয়াশায় ঢেকে যেতে থাকে। লন্ডনের আকাশে সারাবছর কমবেশী কুয়াশা থাকেই। কাজেই জনগন এই কুয়াশা নিয়েও মাথা ঘামায়নি।(১৯ […]
—
লিখেছেন
২০০৪ সালের ক্রিসমাসের ঠিক পরে, মাইক ব্রাউনের নেতৃত্বে পালোমার অবজারভেটরির একটি দল, আগে তোলা ছবি পর্যবেক্ষন করতে ছিলো সেই ছবিগুলিতে একটি ছোট, প্লুটো-আকারের দেহ আবিষ্কার করেছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তখন শিলাটির ডাকনাম দেন “সান্তা”। ব্রাউনের দল তাদের তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করে, প্রায় একই সময় জোসে লুইস অরটিজ মোরেনোর নেতৃত্বে সিয়েরা নেভাদা অবজারভেটরির জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি দল ২০০৩ সালের […]
—
লিখেছেন
জীবদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি হলো বংশগতি। কিন্তু বংশগতিবিদ্যা (Genetics) বোঝার জন্য বাংলা ভাষায় বইপত্রের সংখ্যা খুব কম। এই প্রয়োজনটাই উপলব্ধি করতে পেরে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার পিএইচডি গবেষক আরাফাত রহমান ভাইয়া বংশগতি নিয়ে “জেনেটিক্স” বইটা লেখেন। বইয়ের প্রচ্ছদটা বেশ! ফ্রন্ট কাভারে ডিএনএর মাঝে বইয়ের নাম এর পাশে লেখকের নাম আর ব্যাক কাভারে মান্নান স্যার আর […]
—
লিখেছেন
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ এ ঘোষণা দিয়েছেন তারা এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে বড় গ্যালাক্সি খুঁজে পেয়েছেন। গ্যালাক্সিটির নাম অ্যালসিওনিয়াস (Alcyoneus)। গ্রীক পুরাণে আকাশের দেবতা ওরানোসের পুত্রের নামানুসারে গ্যালাক্সির নামকরণ করা হয়েছে। গ্যালাক্সিটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে। এটি একটি বিশাল রেডিও গ্যালাক্সি যার অনুমানিক দৈর্ঘ্য ৫.৪ মেগাপারসেক (১৬.৪৪ মিলিয়ন আলোকবর্ষ), অর্থাৎ আমাদের ছায়াপথের […]
—
লিখেছেন
১৯৭৮ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেলটা যায় আর্নো পেনজিয়াস এবং রবার্ট উইলসন এর হাতে। কসমিক মাইক্রোওয়েভ ব্যাকগ্রাউণ্ড আবিষ্কারের জন্যে তাঁরা এই সম্মান পায়। আলোক বর্ণালীর ১.৯ মিমি তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অংশের নাম কসমিক মাইক্রোওয়েভ ব্যাকগ্রাউণ্ড বা মহাজাগতিক পটভূমি বিকিরণ। এর এমন নামকরণের পেছনে কারণ হচ্ছে, এই বিকিরণ এর জন্ম হয়েছিল আজ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন বছর আগে ঘটা মহাবিস্ফোরণ এর […]
—
লিখেছেন
২০০৩ সালে গবেষকরা মানব জিনোমের সম্পূর্ণ সিকোয়েন্স আবিস্কারের ঘোষণা আসে। কিন্তু, ঐখানে প্রায় ৮% অসম্পূর্ণতা ছিল। এই ৮% এর মধ্যে আছে সেন্ট্রোমিয়ার, বার বার পুনরাবৃত্ত হওয়া ডিএনএ ও হেটারোক্রোমাটিন স্ট্রাকচার। ঐখানে অনেকগুলো ডিএনএ টুকরোর পুনরাবৃত্তির ফলে সেগুলোকে অন্যান্য অংশের সাথে মেলানো যাচ্ছিল না। কিন্তু, মার্চের শেষে এসে বিজ্ঞানীরা উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে শতভাগ সম্পূর্ণ জিনোমের সিকোয়েন্স […]
—
লিখেছেন
বিজ্ঞানের প্রতি মানুষের অগাধ বিশ্বাস। আর হবে নাই বা কেন, বিজ্ঞানের কল্যানে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে মুহূর্তেই যোগাযোগ করতে পারি। ভিডিও রেকর্ড করে স্মৃতিতে রেখে দিতে পারি বিভিন্ন ঘটনা। এক সময় এসব আমাদের কল্পনা ছিল, আর আজ তা বাস্তবে পরিণত হয়েছে। যেকোনো কিছু একবার বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হলে আমরা আর সেটা নিয়ে কোনো […]